শীর্ষ মিডিয়া ২৫ সেপ্টেম্বর ঃ গতকাল বুধবার দিনশেষে সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স ৪ হাজার ৯৮০ পয়েন্ট হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ পয়েন্ট বেশি। তবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএসইএক্স ৭ দিন বাড়ার পর এদিন ৩৬ পয়েন্ট কমে ৯ হাজার ৩৪২ পয়েন্টে নেমে এসেছে।
সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, ব্যাংকগুলোর সুদের হার কমে যাওয়ায় মানুষ বেশি লাভের আশায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করছে। এই কারণেই চাঙাভাব।
“বাজার এথন আগের চেয়ে স্থিতিশীল অবস্থায় আছে ।” সূচক বাড়লেও ডিএসইতে এদিন লেনদেন কমেছে। হাতবদল হয়েছে ৯৩৩ টাকার শেয়ার, যা আগের দিনের চেয়ে ৮৩ কোটি টাকা কম।
সিএসইতে লেনদেন আগের দিনের তুলকায় প্রায় ৪ কোটি টাকা কমেছে; হাতবদল হয়েছে ৭১ কোটি টাকার শেয়ার।
এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে ১২১টির দাম বেড়েছে; কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
বিশেষজ্ঞ মহল মনে করেন এই চাঙাভাবের মধ্যে কিছু শেয়ারের দাম অযৌক্তিক রকম বেড়ে গেছে, যেগুলোর ‘মূল্য সংশোধন’ হতে পারে। গত সপ্তাহ শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক ডিএসইএক্সে ১৯০ পয়েন্ট যোগ হয়। আগের তিন সপ্তাহে এ সূচক বাড়ে ২৮৮ পয়েন্ট। গত সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে ৯২০ কোটি টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩৪৭ কোটি টাকা বেশি। সাম্প্রতিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত আড়াই মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক বাড়তির দেকে।